সক্রিয় : ১৯৭১ - বর্তমান
দেশ : বাংলাদেশ
আনুগত্য : বাংলাদেশ
শাখা :নৌবাহিনী
ভূমিকা :নৌপথে যুদ্ধ
অংশীদার : বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী
প্রধান কার্যালয় : ঢাকা সেনানিবাস
ডাকনাম : BN
পৃষ্ঠপোষক : বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি
নীতিবাক্য :শান্তিতে সংগ্রামে সমুদ্রে দূর্জয়
বার্ষিকীসমূহ : ২৬ মার্চ, ৭ নভেম্বর, ১৬ ডিসেম্বর।
যুদ্ধসমূহ : বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ
কমান্ডার : নৌবাহিনী প্রধান এডমিরাল মুহাম্মদ নিজামউদ্দিন আহমেদ, ওএসপি, এনডিসি, পিএসসি
বাংলাদেশ নৌবাহিনী বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর একটি অংশ। এটি বর্তমানে উপকূলবর্তী এলাকা পর্যবেক্ষণের কাজে নিয়োজিত আছে, তবে বাংলাদেশের সমূদ্রসীমানায় নিরাপত্তা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে নৌবাহিনী দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা গ্রহন করেছে। বিগত এক দশক ধরে বাংলাদেশ নৌবাহিনী আধুনিকায়নের দিকে মনোনিবেশ করছে। ইতিমধ্যে ২০১১ সালে বাংলাদেশ নৌবাহিনী এভিয়েশন উইঙ্গ চালু করেছে। বর্তমানে নৌবাহিনী ২০১৬ সালের মধ্যে সাবমেরিন ফ্লীট চালু করার জন্য অগ্রসরমান হচ্ছে । এই বাহিনীতে মহিলা নাবিকও নিয়োগ দেওয়া হয়েছে ।
১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় উপহার পাওয়া মাত্র দু‘টি টহল জাহাজ "পদ্মা" ও "পলাশ" নিয়ে শুরু হয় বাংলাদেশ নৌবাহিনীর যাত্রা।মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় ১০ নং সেক্টরের অধীনে এই বাহিনী যুদ্ধ পরিচালনা করে।খুলনা, নারায়ণগঞ্জ ও চট্টগ্রামে "অপারেশন জ্যাকপট" এই বাহিনীর পরিচালিত সফল অভিযানগুলোর অন্যতম। বর্তমানে প্রায় ২৪০০০ নৌ সেনা (কর্মকর্তাসহ) এবং প্রায় ছোট-বড় ১১০ টি জাহাজের এই বাহিনী দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।