শীলকখন্ধবগগ, কেবট্টসুত্ত টীকাতে ইদ্ধি বিধপালি হারিয় (২৮৯) নং পৃষ্ঠার উল্লেখ রয়েছে- “চুল গন্ধারী মহাগন্ধারীতে দ্বে গন্ধারী বিজ্জা।” অর্থাৎ গন্ধারী বিদ্যা দুই প্রকার। চূলগন্ধারী এবং মহাগন্ধারী। চুলগন্ধারী বিদ্যাধরগণ শমথ ভাবনা এবং বিভিন্ন বিদ্যার অনুশীলন করে দশটি সিদ্ধি বা শক্তি লাভ করে থাকেন। যথা: আরোগ্য সিদ্ধি, কায় সিদ্ধি, প্রিয় সিদ্ধি ইত্যাদি। এইরূপ সিদ্ধি এবং মনুষ্য বিদ্যা, দেব বিদ্যা, যক্ষ বিদ্যা, লৌহ বিদ্যা, পারা বিদ্যা, অাং বিদ্যা, চামা বিদ্যা, ভৈষজ্য বিদ্যা, শমথ বিদ্যা ইত্যাদি বিদ্যায় যারা পারদর্শী তাঁরা হলেন চুলগন্ধারী বিদ্যাধর। আর যদি তাঁরা লৌকিক জগত নিয়ে সীমাবদ্ধ না থেকে চতুরার্য্য সত্যকে প্রত্যক্ষভাবে উপলদ্ধি করেন বিদর্শন (বিদর্শন বিদ্যা) দিয়ে অর্থাৎ মার্গ সাক্ষাৎ করেন তখন তাঁরা হন মহাগন্ধারী বিদ্যাধর (গন্ধারী বিদ্যার পারদর্শী এবং একই সাথে মার্গফল সাক্ষাৎ লাভী)। আর এইরূপ মহাগন্ধারী বিদ্যার গইং বা দল হচ্ছে- আমাদের “শোয়েয়াংগ্য ইচ্ছাসয় মহাদ্বি জে গইং’ যা সৃষ্টি হয় বার্মায় রাজকুমার আসাং চাক্রামাং (বোদ এ) কর্তৃক। যিনি ১৭ বৎসর বয়সেিই স্রোতাপন্ন ছিলেন।
Shwe Yin Kyaw = Gold, Eiksataya= Get whatever one wishes for, Ma Hade De= Huge glory, Say= Shwe Yin Kyaw’s Masters are empowered by Saints of Sywe Yin Kyaw to quell Ghosts and eveils, Gai Daw Gyi =Holy Gang. .