রসুইখানা হিসেবে আমরা এখনও পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছি। তাই সবসময় খাবারের ব্যবস্থা রাখা যা্চেছ না। মাটির চুলায় শতভাগ রান্নার চেষ্টা চলছে। সাধারণত সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত খোলা রাখছি। নিজেদের হাতে বানানো দইয়ের সাথে চিড়া-মুড়ি-মুড়কি-কলা সারাদিন পাওয়া যায়। আছে ফুল পিঠা ঝিনুক পিঠা আর গরুর দুধে বানানো মসলা চা। দিনের বিভিন্ন সময়ে মিষ্টি তালের রস পাওয়া যায়। দুপুরে সাধারণত ২৫-৩০ জনের খাবার তৈরি হয়, প্রতিদিন ভিন্নতা থাকে। তবে দেশি কোনো একটা চালের ভাতের (বাঁশফুল, বিরুই, গাঞ্জিয়া) সঙ্গে ভর্তা, সবজি, ডাল, মাছ, দেশি মুরগির মাংস থাকে। আগে থেকে না জানালে তাই খাবারের নিশ্চয়তা দেয়া কঠিন। ফোন: ০১৭১৬৮৮৩১২০