বিদেশে পড়াশোনা এবং উন্নত ভবিষ্যত গঠন:
বিশ্বমানের ক্যারিয়ার গঠনে বিদেশে উচ্চশিক্ষার কোন বিকল্প নেই। এক সময় বিদেশে পড়াশোনার জন্য যাওয়া বেশ কঠিন হলেও বর্তমানে তথ্যপ্রযুক্তির কল্যাণে তা অনেকটাই সহজ। বিদেশে পড়াশোনা করে একজন শিক্ষার্থী যে শুধু উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হন তা নয়, বরং সেখানে খন্ডকালীন কাজ করার মাধ্যমে নিজেকে করে তুলতে পারে আত্মনির্ভরশীল এবং সাবলম্বী। তবে একথাও সত্য যে , পড়াশোনা ও কাজের পাশাপাশি একজন শিক্ষার্থীকে অবশ্যই ঐ দেশের নিয়ম-কানুন মেনে চলতে হয় তা না হলে বিদেশে আমাদের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়।
একজন শিক্ষার্থী বিদেশে পড়াশোনার জন্য সিদ্ধান্ত নিলে তাকে যে বিষয়গুলো মনে রাখতে হবে তা হলো:
১. ঐ দেশে পড়াশোনা করার মত তার শিক্ষাগত যোগ্যতা।
২. ইংরাজিতে পারদর্শিতা।
৩. ঐ দেশে পড়াশোনা করার মত আর্থিক সঙ্গতি।
তাই আপনি যেখান থেকেই বিদেশে পড়াশোনা করতে যাওয়ার জন্য আবেদন করুন না কেন আপনাকে উপরে উল্লেখিত ব্যাপারগুলো জেনে তারপর আবেদন করতে হবে। শিক্ষার্থীদের উজ্জ্বল ভবিষ্যত গঠনে এই ক্ষেত্রে তাদের অভিভাবকদের অধিকতর সচেতন হতে হবে। একটা ব্যাপার মনে রাখতে হবে যে, আপনি তখনই নিশ্চিত ভর্তি ও ভিসা সাফল্য পাবেন, যখন আপনি ওই দেশে পড়াশোনা করতে যাওয়ার শর্তাবলী পূরণে সক্ষম হবেন। তাই ভালোভাবে জেনে বুঝে আবেদন করুন এবং যেখানে আপনার যাওয়ার বিন্দুমাত্র যোগ্যতা নেই সেখানে আবেদন করে অযথা সময় অর অর্থ অপচয় থেকে বিরত থাকুন। মিথ্যা আশ্বাস যতই সহজ মনে হোক না কেন, তা শুধু আপনার ভবিষ্যতই নষ্ট করে দিবে। এই ক্ষেত্রে কনসালটেন্ট হিসেবে আমাদের দায়বদ্ধতাও অনেক।
Japan Bangladesh Foundation সর্বদা শিক্ষার্থীদের শিক্ষাগত যোগ্যতা, ইংরাজিতে দক্ষতা এবং অভিভাবকের আর্থিক সঙ্গতি বিশ্লেষণ করে যেকোন দেশ সম্পর্কে পরামর্শ দিয়ে থাকে এবং যার যে দেশে যাওয়ার যোগ্যতা আছে তাকে ঐ দেশ সম্পর্কেই সকল তথ্য দিয়ে থাকে। যোগ্যতার ভিত্তিতে আমরা শিক্ষার্থীদের ভর্তি ও ভিসার ব্যবস্থা করে থাকি। একটা ব্যাপার সবাইকে মনে রাখতে হবে যে, ভিসা হওয়ার গ্যারান্টি কেউ আপনাকে প্রদান করতে পারে না, তবে আপনার ফাইল প্রসেস যদি দক্ষ ও অভিজ্ঞ হাতে হয় তাহলে ভিসা পাওয়ার সফলতা শতভাগ। আমরা আপনাকে এতটুকু নিশ্চিত করতে পারি যে, আমাদের রয়েছে দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা এবং এই কারণে আমাদের ভিসা প্রাপ্তির সফলতাও মাশাল্লাহ অনেক ভালো।
Japan Bangladesh Foundation শিক্ষার্থীদের জন্য যে সার্ভিস দিয়ে থাকে তা হলো:
১. বিভিন্ন দেশ ও ইউনিভার্সিটি সম্পর্কে তথ্য প্রদান।
২. যোগ্যতা অনুসারে ভর্তি নিশ্চিত করা।
৩.কারও কোন ব্যাপারে ঘাটতি থাকলে সে ব্যাপারে সহযোগিতা করা।
৪. মেধাবীদের জন্য স্কলারশিপ এর ব্যাপারে সহযোগিতা করা।
৫. যারা ইংরাজিতে দুর্বল তাদের বিশেষ কোর্স এর ব্যবস্থা করা।
৬. ভিসার জন্য ফাইল প্রসেস করা।
৭. ভিসা ইন্টারভিউ এর জন্য প্রস্তুত করা।
৮. এয়ার টিকেট ও বিদেশে থাকার ব্যাপারে সহযোগিতা প্রদান করা।
৯. বিদেশ ভ্রমণের পূর্বে ব্রিফিং দেওয়া যাতে শিক্ষার্থীরা পৌছানোর পর কোনো সমস্যাতে না পরে।
১০. সর্বোপরি একজন শিক্ষার্থীর সঠিক এবং সুন্দরভাবে বিদেশে পড়াশোনার স্বপ্ন পূরণে তাদের পাশে থাকা।
আমরা দৃঢ়তার সাথে বলতে চাই, আমাদের মাধ্যমে আবেদন করুন এবং সঠিক ভাবে ভর্তি ও ভিসা প্রসেসের মাধ্যমে উজ্জল ভবিষ্যত নিশ্চিত করুন।
ভর্তি ও ভিসা সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্যের জন্য আমাদের অফিস এ আপনার প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ যোগাযোগ করুন