মুহাম্মদ সালেহুজ্জামান খান রুনু, ১৯৪৯ সালের ৯ই ডিসেম্বর কিশোরগঞ্জের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহন করেন। জীবনকে খুব কাছে থেকে দেখা রুনু সবসময়ই মানুষের সাথে থাকতে চেয়েছেন। স্কাউটিং থেকে শুরু করে জনসেবামূলক যেকোন কাজে থেকেছেন সবার আগে। ১৯৬৫ সালে সর্বোচ্চ মার্ক পেয়ে মেট্রিকুলেশন পাশ করে যোগ দেন ঢাকা কলেজে। শিক্ষক হিসেবে পেয়েছেন দেশ বরেন্য ব্যাক্তিবর্গকে। ১৯৬৭ সালে পাশ করেন ইন্টারমিডিয়েট। দেশের জন্য কিছু করতে হলে নিজেকে গড়তে হয়। সে লক্ষ্যে পাড়ি দিলেন উচ্চশিক্ষার জন্য পাকিস্তানের লাহোরে। পাঞ্জাব ইউনিভার্সিটিতে শেষ করেন নিজের স্নাতক। স্নাতোকোত্তর করেন পলিটিক্যাল সায়েন্সে। সরকারী স্কলারশিপ নিয়ে পড়তে যান ম্যানচেস্টার ইউনিভার্সিটিতে। অর্থনীতিতে আরেকটি স্নাতকোত্তরের পর বার এট ল করার জন্য যোগ দেন অনারেবল সোসাইটি অফ লিঙ্কন্স ইন এ। অবশেষে যুদ্ধ বিদ্ধস্ত দেশের জন্য কিছু করার উদ্দেশ্যে ফিরে আসেন নিজ মাতৃভূমিতে। দেশে ফিরে এসে সবসময়ই চেষ্টা করেছেন মানুষের উপকার করার। নানা সামাজিক কর্মকান্ডে ছিলেন অগ্রজের ভূমিকায়। জিয়ার আদর্শে অনুপ্রানিত ছিলেন সসময়। তবে সক্রিয় রাজনীতিতে যোগ দেন ১৯৯০ সালে। দেশ নেত্রীর বেগম খালেদা জিয়ার হাত ধরে রাজনীতিতে আগমন সালেহুজ্জামান খান রুনুর। বর্তমানে কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সহ- সভাপতি পদ অলংকৃত করছেন তিনি। বিএনপির দূর্যোগ মূহুর্তে দলের হাল ধরে সকল নেতা ও জনমানুষের নেতা হয়েছেন তিনি। আগামী নির্বাচনেও আরও শক্ত হাতে দলকে এগিয়ে নিয়ে যেতে বিএনপির যোগ্যতম উত্তরসরি হিসেবে এগিয়ে আছেন সালেহুজ্জামান খান রুনু।