যে পাঁচটি কারনে শিমুলবাড়ী বঙ্গবন্ধু ডিগ্রি মহাবিদ্যালয় প্রতিষ্ঠানটির জাতীয়করন আজ গনদাবী-
১. জাতীর জনকের নামে, শহীদ পরিবারের নামে যে সকল প্রতিষ্ঠান রয়েছে সে সকল প্রতিষ্ঠানগুলোকে জাতীয়করনের আওতায় আনার জন্য মন্ত্রীপরিষদের নীতিগত সিদ্ধান্তের বাস্তবায়ন-
২. যে সকল উপজেলায় এখনও কোন প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ হয়নি সেকল উপজেলায় একটি করে প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ কল্পে-সেক্ষেত্রে শিমুলবাড়ী বঙ্গবন্ধু ডিগ্রি মহাবিদ্যালয় প্রতিষ্ঠানটিই উপযুক্ত হিসেবে বিবেচিত হবে।
৩. উত্তরবঙ্গের ক্ষনজন্মা প্রয়াত সাংসদ ও জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহযোদ্ধা মরহুম আজাহারুল ইসলামের শেষ স্মৃতিচিন্ম হিসেবে জলঢাকা উপজেলার শিমুলবাড়ী বঙ্গবন্ধু ডিগ্রি মহাবিদ্যালয়টি জাতীয়করণে সরকারের একান্ত দৃষ্টি আক্রষণ করছি।
৪. একমাত্র প্রতিষ্ঠান যে প্রতিষ্ঠানটি বি এন পি সরকারের সময়ে প্রতিষ্ঠিত-স্বীকৃতিপ্রাপ্ত ও বি এন পি –জামায়েত জোট সরকারের সময়েই এম পি ও ভূক্তি-এটি একমাত্র প্রয়াত সাংসদ মরহুম আজাহারুল ইসলামের মাধ্যমেই সম্ভব হয়েছে। বি এন পি –জামায়েত জোট সরকারের সময়ের প্রয়াত সাংসদ জনাব মিজানুর রহমান চৌধুরীর বিমাতাসূলভ আচরণে ১০টি বছর অবহেলিত থেকেছে ও সকল সুযোগ-সুবিধা থেকে বণ্ঞিত রয়েছে।
৫. এই প্রতিষ্ঠানটিকে জাতীয়করণের জোর দাবী বেশকয়েকবার মহান জাতীয়সংসদে উথাপিত হয়।জলঢাকা উপজেলার বর্তমান মাননীয় সাংসদ জনাব অধ্যাপক গোলাম মোস্তফা মহান জাতীয়সংসদে উথাপন করে জাতীয়করণের জোর দাবী তুলেন।